19.8 C
New York
Friday, September 22, 2023
spot_img

দেশি মুরগি নিয়ে গবেষণা ও “হাজল” পদ্ধতিতে দেশি মুরগির উৎপাদন

দেশি মুরগি নিয়ে গবেষণা:

untitled-14 copy_29147 (1)নওগাঁ জেলার ১১টি উপজেলা চষে বেড়িয়েছেন তিনি বছরের পর বছর। প্রত্যন্ত পল্লীর আনাচে-কানাচে চলছিল তার অনুসন্ধান। ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে তিনি পেয়ে যান তার কাক্সিক্ষত মোরগটি এক আদিবাসীর বাড়িতে। এর প্রায় ১ মাস পর নওগাঁ শহরের পৌর মুরগি বাজারে বাজার করতে গিয়ে পেয়ে গেলেন আরও একটি মুরগি। নওগাঁ শহরের পার নওগাঁর মুরাদ আলী তার ছোট্ট খামারে গবেষণা শুরু করেন সেই মোরগ-মুরগি দুটি নিয়ে।

মুরাদ আলী জানান, মার্চে আমার সংগৃহীত মুরগিটি ডিম দিতে শুরু করে। মুরগিটি ১৩টি ডিম দেয়ার পর তার সঙ্গী মোরগটি হঠাৎ মারা যায়। আমার উদ্দেশ্য ছিল আমাদের দেশি জাতের প্রাচীন প্রজাতির উন্নত মোরগ-মুরগি সংগ্রহ করে মোরগ-মুরগির একটি উৎপাদনশীল জাত সৃষ্টি করা। সে লক্ষ্যেই আমি কাজ শুরু করি। কেননা ডিম ও বাচ্চা উৎপাদনে আমাদের দেশি জাতের মুরগি লাভজনক নয়। ফলে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছিল মানুষ। আজ হারিয়ে যেতে বসেছে দেশি মোরগ-মুরগি। তবে ওই ১৩টি ডিম নিয়ে পড়লাম মহাবিপাকে। মুরগিটি উম ধরছে না। আবার ডিমও দিচ্ছে। ডিমে তা দেবে কে? মাত্র ১৩টি ডিম কোনো ইনকিউবেটর মালিক ফুটিয়ে দিতে রাজি হচ্ছিলেন না। অবশেষে আনিসুর রহমান তার ইনকিউবেটরে ডিম ফুটিয়ে দিতে আগ্রহ প্রকাশ করলেন।

গত মার্চ মাসের ১৮ তারিখে ১৩টি ডিম থেকেই মিশমিশে কালো রঙের ১৩টি বাচ্চা ফুটল। এর মধ্যে ৫টি মোরগ ও ৮টি মুরগি। জন্মের কিছুদিন পর একটি মোরগ মারা যায়। বাচ্চাগুলোর খাঁচার ভেতরেই শারীরিক বিকাশ হতে থাকে। ৭৫ দিন বয়সে বাচ্চাগুলোর শারীরিক বিকাশ লক্ষণীয় পর্যায়ে পৌঁছে। নিয়মিত পর্যবেক্ষণের ৯০ দিনের মাথায় দেখা গেল বাচ্চাগুলোর দ্রুত শারীরিক পরিবর্তন ও প্রজননক্ষম মোরগ-মুরগির ন্যায় দেহাবয়ব লাভ করেছে। ১১৫ দিনের মাথায় আমার সহযোগী আলি হাসান খাঁচায় খাবার দিতে গিয়ে দেখেন খাঁচার ভেতরে ডিম। ১২৫ দিনের মাথায় ৮টি মুরগিই ডিম দিতে শুরু করেছে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে। বর্তমানে মোরগগুলোর ওজন ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম আর মুরগিগুলোর ওজন ৬৫০ থেকে ৭০০ গ্রাম। প্রতিদিন খাবার গ্রহণের মাত্রও কম, মাত্র ৪৫ গ্রাম। বিদেশি উন্নত প্রজাতির মুরগিগুলো সাড়ে ৫ মাসে যেখানে ডিম দিতে শুরু করে সেখানে এ মুরগিগুলো ডিম দিতে শুরু করেছে মাত্র ৩ মাস ২৫ দিনে। দেশি মুরগি ১৩-১৫টি ডিম দেয়ার পর উম ধরে। কিন্তু এ মুরগিগুলোর সে লক্ষণ নেই। আর উন্মুক্ত স্থান প্রয়োজন হবে না দেশি মুরগি পালনের জন্য। এখন থেকে খাঁচায় বা খামারে পালন করা সম্ভব। ডিমের ওজন ২৭ থেকে ২৮ গ্রাম। তবে মুরগির বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে ডিমের ওজন বাড়ছে।

প্রতিবেশী মানিক জানান, মুরাদের ওই গবেষণা ছিল মূলত দেশি জাতের মুরগি বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা। আমার মনে হয় তিনি তা করতে পারবেন। তার গবেষণায় সেই সফলতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ওই মহল্লার হাসান জামান সিদ্দিক বলেন, মুরাদের ওই খামারটি আমি দেখেছি। আমি আনন্দিত তার ধৈর্যের সফলতা দেখে। এবার মুরগিগুলোর ডিম থেকে যে বাচ্চা উৎপাদিত হবে তার মান আরও উন্নত হবে। এ ছাড়াও মোরগ-মুরগিগুলো দেখতেও ভালো লাগে।

খামারের মুরগির মাঝে দেশি মুরগির ঝগড়াটে স্বভাব আমি দেখেছি। আমি জেদ ধরে মুরাদের কাছ থেকে একটি ডিম নিয়েছিলাম। ডিমটি ভেজে খেয়ে মনে হয়েছে একবারেই সেই দেশি মুগির ডিমের স্বাদ। প্রতিবেশী কামরুজ্জামান কামাল জানান, মুরাদ আলী অনেক দিন থেকেই তার চেষ্টার কথা বলছিলেন। অবশেষে তার সফলতা এখন ছড়িয়ে দেয়ার সময়ের অপেক্ষা মাত্র। আশা করছি তার এই সফলতার মাধ্যমে আমরা দেশি প্রজাতির মোরগ-মুরগি রক্ষা করতে পারব। নওগাঁ সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. এসএম মাহবুবুর রহমান বলেন, মুরাদ আলীর সংগৃহীত মুরগি থেকে যে পরিমাণ নিরবচ্ছিন্নভাবে ডিম পাওয়া যাচ্ছে তা অত্যন্ত আশাপ্রদ। মুরগিগুলোর খাবার গ্রহণও কম। আমি মনে করি আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে যদি এ প্রজাতির দেশি মুরগি ছড়িয়ে দিতে পারি তা হলে গ্রামের মানুষ আর্থিকভাবে লাভবান হবে এবং আমিষের চাহিদা পূরণ হবে। বিষয়টি আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তদের জানাব।

দেশি মোরগের ক্রসজাত বন্য মোরগ:

মুরগি গৃহপালিত পাখিদের মধ্যে অন্যতম। এর মাংস ও ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস। এরা ১০-১২ ফুটের বেশি উড়তে পারেনা। একবারে ১২-২০ টি ডিম পাড়ে ও তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। ২০০৩ সালের হিসাবে সারা পৃথিবীতে ২৪ বিলিয়ন তথা ২৪০০ কোটি মুরগি ছিলো। অন্য সব পাখির চাইতে মুরগির সংখ্যা বেশি।এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার মতে বন্য মুরগিকে পোষ মানিয়ে গৃহপালিত করার কাজটা প্রথম হয়েছিল ভারতীয় উপমহাদেশে। তবে শুরুতে তা করা হয়েছিলো খাদ্যের জন্য না, বরং মোরগ লড়াই এর জন্য। ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে মুরগিপালন ছড়িয়ে পড়েছে পশ্চিম এশিয়ার পারস্য রাজ্য লিভিয়াতে। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতকে গ্রিসে সেখান থেকে মুরগি আমদানি করা হয়। মিশরে মুরগিপালন শুরু হয় সেখানকার ১৮শ রাজবংশের সময়কালে, আর ৩য় তুতমোসের সময়ের ইতিহাস অনুসারে এই প্রথা এসেছিলো সিরিয়া ও ব্যাবিলন হয়ে।

লামায় বন্য মোরগের শংকরায়নে দেশি মোরগ বাজারজাত করে লাভবান হচ্ছেন স্থানীয়রা। মূলত: প্রাচীনকাল থেকে বন মোরগ পোষ মানিয়ে পালন করে আসছে মানুষ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই উপজেলা বন্য মোরগের সাথে গৃহপালিত মুরগীর ক্রস করে উৎপাদিত মোরগ বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছে অনেকে। বিগত দিন থেকে স্থানীয়রা পাহাড়ী বন্য মোরগের সাথে দেশি মুরগীর প্রজনন ঘটিয়ে এ জাতের মোরগ পালন করে তা বাজারজাত করে লাভবান হয়ে আসছে। বন্য মোরগের সাথে ক্রসে জম্মানো রাতা মোরগগুলো সাধারণত: দেশি রাতার চেয়ে রাগি ও চটপটে হয়। দেখতে একেবারে বন্য মোরগের মতই, চাকু দিয়ে মোরগের নকগুলোকে তীক্ষè দারালো করা হয়। ক্রসজাত হাইব্রিড প্রজাতি এসব মোরগ; লড়াইয়ের জন্য খুবই পারদর্শী। ফলে বিভিন্ন জেলার-শহরের লোকজন এসে এসব মোরগ কিনে নেয়। স্থানীয় জন প্রতিনিধি ও খামারীরা জানান, বন্য মোরগের শংকরায়নে এই জাতের মোরগ পালন; এলাকায় আয়বর্ধক সংস্থান হয়েছে। এই এলাকার বিভিন্ন গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে এই প্রজাতির মোরগ পালন করছেন স্থানীয়রা। লড়াইয়ের উপযুক্ত এসব ছোট জাতের রাতা অনেকটা বন মোরগের সাদৃশ্য হলেও মৌলিক বৈশিষ্টগত তফাৎ রয়েছে।

৪ নং ওয়ার্ড রাজবাড়ির বাসিন্দা পালিত বড়ুয়া, ৬ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন, বিলছড়ির মিটু বড়ুয়া, মোহাম্মদ হোসাইন, নিরাপদ বড়ুয়া, মেরাখোলার বাসিন্দা মিস্টি ধন বড়ুয়া ও জাফর বৈদ্য জানান, এই পক্রিয়ায় তারা আর্থিক লাভবান হচ্ছে। অভিজ্ঞদের মতে; বন্য মোরগ সাধারণত মানুষ দেখলে উড়াল দেয়, খোলা-মেলা জায়গায় থাকেনা। কিন্তু ক্রসে জম্মানো মোরগ দেখতে বন্য মোরগেরমতো হলেও ভাবভঙ্গি দেশি মোরগের মত, তবে বেশি রাগি। উপজেলায় সম্ভাবনাময় এই পাখি সম্পদের সাথে জড়িতদেরকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এর সঠিক পরিচর্যা সম্পর্কে জ্ঞানদান করা দরকার।

 

হাজল” পদ্ধতিতে দেশি মুরগির উৎপাদন:

দেশি মুরগি পালন সহজ করতে ছোট্ট একটি প্রযুক্তি নিয়ে কথা বলব আজ। প্রযুক্তিটির নাম হাজল। হাজল উৎপাদন করার নিয়ম হচ্ছে কাদা, খড় একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। উপরের মুখ ১৬ ইঞ্চি, নিচের মুখ ১০ ইঞ্চি, উচ্চতা ৯ ইঞ্চি। হাজলের উপর মুখে ২টি পাত্র থাকবে। একটিতে পানি ও অন্যটিতে খাবার থাকবে। হাজল তৈরির পর কুঁচে মুরগি নির্বাচন করার সময় মনে রাখতে হবে সমান আকারে ডিম নির্বাচন ও ৫-৭ দিনের ডিম নির্বাচন করতে হবে। হাজলের নিচে ছাই ৩ ইঞ্চি দিতে হবে। ছাইয়ের ভিতরে একটি ন্যাপথোলিন চার ভাগের এক ভাগ দিতে হবে কারন ছাইয়ের মধ্য কোন পোকা মাকর না হতে পারে এবং নরম খড় দিতে হবে পরিমাণ মত। কুঁচে মুরগির ওজন অনুযায়ী ডিম অর্ধেক দিতে হবে। মুরগির ওজন ১ কেজি হলে ৫শ গ্রাম ডিম দিতে হবে (ডিমের পরিমাণ মুরগির ওজনের অর্ধেক)। প্রতিদিন হাজলের পাত্রে পরিষ্কার পানি ও খাবার দিতে হবে। কুঁচে মুরগির জন্য খাবার ও পানির পাত্র থাকায় খাদ্যের সন্ধানে মুরগিকে বাহিরে যেতে হয়না। তাই মুরগির ওজন কমেনা এতে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে ডিমে তা দেয়ায় ডিম ফোটার হার বেশী। হাজলে বসা মুরগীটি তাঁ দেয়ার সময় খাদ্যের সন্ধানে ১০/১৫ মিনিট সাজলের বাইরে থাকায় তাঁ দেয়া ডিম ঠান্ডা হওয়ার কারনে আশানুরুপ বাচ্চা ফোটে না বা দীর্ঘদিন একই যায়গায় অবস্থান করায় খাদ্য ও পানির অভাবে মুরগী দুর্বল হয়। এ নতুন পদ্ধতির সাজলটিতে খাদ্যের জন্য স্থান থাকায় পরিমান মতো খাদ্য গ্রহনের ফলে ডিম, বাচ্চা ও মা মুরগী ভাল থাকে।
উন্নত পদ্ধতিতে হাজলে মুরগি উৎপাদন সময় কাল থাকবে ২০ দিন। বাচ্চা আলাদাকরণের উপায় হচ্ছে শীতকালে মা মুরগি হতে বাচ্চা আলাদা করতে হবে ০-১৫ দিন পর এবং গরমকালে ০-১০ দিন পর। আলাদকরণের সময় মা মুরগিকে অনেক দূরে রাখতে হবে। যাতে বাচ্চা মায়ের ডাক শুনতে না পায়। পরে বাচ্চা গুলোকে বাঁশের ঝুড়ির ভিতরে আবদ্ধ রাখতে হবে। এ সময় বাচ্চাকে ব্রয়লারের খাবার দিতে হবে। খাবার তৈরির নিয়ম হচ্ছে আটা পরিমাণ মত, চালের চিকন গুঁড়া পরিমাণ মত, এক চিমটি লবণ এবং পানি মিশিয়ে খাবার তৈরি করতে হবে। মা মুরগি হতে বাচ্চা আলাদা করলে ১৫ থেকে ১ মাসের মধ্যে মুরগি পুনরায় ডিম দিবে। অথচ প্রচলিত পদ্ধতিতে দেশী মুরগির ডিম ফোটার ৮০-৮৫ দিন পর পূনরায় ডিমে আসে। এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে, ডিম বেশি পাওয়া যাবে, বাচ্চা বেশি পাওয়া যাবে। বাচ্চা ফুটার পর যে কাজগুলো করতে হবে বাচ্চাকে ৩-৫ দিন পর ১ চোখে ১ ফোটা করে বিসিআরডিভি টিকা দিতে হবে।
তাই দেশী মুরগি পালনে উন্নত হাজল ব্যবহার এবং বাচ্চা আলাদা করন পদ্ধতি ব্যবহার করলে দেশী মুরগি থেকে বছরে যেখানে প্রচলিত পদ্ধতিতে মাত্র ৩ বার ডিম পাওয়া যেত সেখানে এই পদ্ধতিতে ৬-৭ বার ডিম পাওয়া সম্ভব। প্রযুক্তিটি দেশি মুরগির ডিম ও মাংসের যোগান বাড়াতে অসামান্য ভূমিকা রাখতে সক্ষম পাশাপাশি কৃষকের আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নয়নেও অর্থবহ ভূমিকা রাখবে।

মায়ের হাতের দেশি মুরগি ও গরুর মাংসে মোস্তাফিজের ঈদ

মায়ের হাতের দেশি মুরগি ও গরুর মাংসে মোস্তাফিজের ঈদ

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনটি পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশিদের সঙ্গে উদযাপন করেছেন জাতীয় দলের পেসার মোস্তাফিজুর রহমান। সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার তারালি ইউনিয়নের তেতুলিয়া গ্রামে বাড়ির পাশে নবনির্মিত ঈদগাহে সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদের নামাজ পড়েছেন ‘কাটার মাস্টার’।

বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে হাসিমুখে মোস্তাফিজ হাজির হন ঈদগাহে। নামাজ শেষে তিনি কোলাকুলি করেন সবার সঙ্গে। বিনিময় করেন কুশল। সেখানে মোস্তাফিজ বলেন, ‘ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততার কারণে গ্রামের বাড়িতে আসার সুযোগ সব সময় হয়ে ওঠে না। আর ঈদের নামাজ পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে উদযাপন করা খুবই আনন্দের।’

দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানান বিস্ময় বোলার মোস্তাফিজ। তার বাবা আবুল কাসেম জানান, ‘ওর মায়ের হাতে রান্না দেশি মুরগি আর গরুর মাংস খুব পছন্দ করে মোস্তাফিজ।’

প্রসঙ্গত, গেল কিছুদিন ক্রিকেট নিয়ে বেশ ব্যস্ত ছিলেন মোস্তাফিজ। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) খেলে ভারত থেকে দেশে ফেরার পর তিনি উড়ে যান আয়ারল্যান্ডে। ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলতে। এরপর খেলছেন আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। তবে সেখানে ‘দ্য ফিজ’ খ্যাত মোস্তাফিজ প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারেননি।

Related Articles

Stay Connected

0FansLike
3,867FollowersFollow
0SubscribersSubscribe
- Advertisement -spot_img

Latest Articles