আজ মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন

লেয়ার মুরগী পালন পদ্ধতি

লেয়ার মুরগী পালন পদ্ধতি

লেয়ার মুরগী পালন
লেয়ার মুরগী পালন

লেয়ার মুরগী পালন পদ্ধতি

আমাদের কাছে অনেকেই ফেসবুক পেইজে ইনবক্স করে বলেন যে লেয়ার মুরগী পালন উপায় নিয়ে কিছু লিখতে একারণে আজকের কৃষি তাদের অনুরোধে এই আর্টিকেল টি উপস্থাপন করেছে।

লেয়ার মুরগি হলো ডিম উৎপাদনের জন্য বিশেষ ধরনের মুরগি যাদেরকে একদিন বয়স থেকে পালন করা হয়, যারা ১৮ হতে ১৯ সপ্তাহ বয়সে ডিম দিতে শুরু করে ও উৎপাদনকাল ৭২ থেকে ৭৮ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত স্হায়ী হয়। ডিম উৎপাদনকালীন সময়ে এরা গড়ে প্রায় সোয়া দু’কেজি খাবার খেয়ে এক কেজি ডিম উৎপাদন করে।

হাইব্রিড লেয়ার ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে কাঙিখত বশিষ্ট্য বিবেচনায় রেখে নানারকম ধরনের মোরগ-মুরগির ঐক্য ঘটিয়ে অক্লান্ত ছাঁটাই-বাছাই প্রক্রিয়ার দ্বারা দীর্ঘ গবেষণার পর সৃষ্ট অধিক ডিম পাড়া মুরগিকে হাইব্রিড লেয়ার বলে।

লেয়ার মুরগী পালন 

লেয়ার বংশের নাম

ডিমের প্রকৃতি বা রং অনুযায়ী লেয়ার মুরগি দুই ধরনের:
(ক) ধবল ডিম উৎপাদনকারী:

এরা তুলনামূলক ভাবে আকারে ছোট। তুলনামূলকভাবে ছাড় আহার খায়, ডিমের খোসার রং সাদা। যেমন: ইসা হোয়াইট, লোহম্যান হোয়াইট, নিকচিক, ব্যবকক-বিভি-৩০০, হাবার্ড হোয়াইট, হাই সেক্স হোয়াইট, শেভার হোয়াইট, হাইলাইন হোয়াইট, বোভান্স হোয়াইট।

(খ) বাদামী ডিম উৎপাদনকারী:
তুলনামূলকভাবে আকারে বড়, খাবার অধিক খায়, ডিমের আকার বড়, ডিমের খোসার রং বাদামী। যেমন: ইসা ব্রাউন, হাই সেক্স ব্রাউন, শেভার ৫৭৯, লোহম্যান ব্রাউন, হাই লাইন ব্রাউন, ব্যবকক-বিভি-৩৮০, গোল্ড লাইন, ব্যবলোনা টেট্রা, ব্যবালোনা হারকো, হাবার্ড ব্রাউন।

লেয়ার মুরগি নির্বাচন

১. লেয়ারের জন্য নির্ভুলভাবে ভাল উৎপাদনশীল স্ট্রেইন ইলেকশন করতে হবে। রিজন সব মুরগি সমান ডিম দেয় না;
২. গুণগতমানের লেয়ার ছোট বাচ্চা সংগ্রহ করতে হবে;
৩. কাঙিখত বৈশিষ্ট্যের সুনাম রয়েছে এমন ছোট্ট শিশু কালেক্ট করতে হবে;
৪. রয়েছে এরূপ হ্যাচারী হতে বাচ্চা সংগ্রহ করতে হবে।

বাচ্চা খামারে প্রবল বৃষ্টিপাত পরের কাজ

জন্মের প্রথম সপ্তাহে পরিবহনজনিত কারণে ছোট বাচ্চা জল শূন্যতায় পরিশ্রান্ত হয়। এজন্য এদের জন্য ব্রুডার কামরায় পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্হা করতে হবে এবং দ্রুত পানি পান করা শেখাতে হবে। পানির সাথে শতকরা ৫ অংশ হারে গ্লুকোজ মিশিয়ে দিলে সহজে এরা ওই স্থান থেকে শক্তি পেতে পারে। একইপাশে যে কোন উন্নমানের মাল্টিভিটামিন এবং ইলেক্ট্রোলাইট প্রস্তুতকারী কোম্পানীর নির্দেশ মতো পানিতে মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। দূরের হ্যাচারী বা বিক্রয়কেন্দ্র হতে ছোট বাচ্চা পরিবহন করে খামারে আনলে মাল্টিভিটামিন এবং ইলেক্ট্রোলাইট ব্যবহার করা হলে পরিবহনজনিত ক্লান্তি ও পানি শূণ্যতা দূর করে বাচ্চাকে দ্রুত স্বাভাবিক করে তোলে।

আরও পড়ুন   বাছুরকে কি খাদ্য দিবেন

টিকা প্রদান ও তার গুরুত্ব
টিকা প্রদান কর্মসূচি অনুসারে নানারকম রোগের টিকা প্রদান করলে
১. গাত্রে রোগ প্রতিরোধ শক্তি প্রস্তুত হয় এবং
২. সংক্রামক রোগ হতে মুরগিকে রক্ষা করা যায়। টিকাদান ফলপ্রসূ হলে রোগের প্রাদুর্ভাব প্রচুর অফার হবে এবং মৃত্যুর হার সহনীয় পর্যায় রাখা যাবে।

লেয়ার মুরগির টিকা

মারেক্স, রাণীক্ষেত, গামবোরো, ব্রংকাইটিস, বসন্ত, সালমোনেলা, করাইজা

ব্রয়লার মুরগির টিকা

মারেক্স, রাণীক্ষেত, গামবোরো

টিকা প্রদানের পূর্বে সতর্কতা

১. মুরগি ধরার সময় খাতির সহকারে ধরতে হবে;২. মুরগির যে কোন ধরনের ধাক্কা মুক্ত অবস্হায় টিকা প্রয়োগ করতে হবে;
৩. অসুস্হ মুরগিকে টিকা দেয়া যাবে না;
৪. টিকা প্রদান উপাদান ফুটন্ত পানিতে সিদ্ধ করে নিতে হবে;
৫. আবহাওয়া যখন ঠান্ডা সেসময়ে টিকা প্রদান করতে হবে।

টিকা ব্যবহারের সাধারণ নিয়মাবলী

প্রতিষেধক টিকা সবসময়ই সুস্হ পাখিকে প্রয়োগ করতে হয়:

বাড়ন্ত লেয়ার ছোট বাচ্চা পালন পদ্ধতি

৪ থেকে ৫ সপ্তাহ বয়স থেকে ডিম পাড়া আরম্ভ করা সেকাল পর্যন্ত বাড়ন্ত শিশু হিসেবে ব্যবস্হাপনা করতে হয়;
ব্রুডিংয়ের পর খামারে মজুদের জন্য ভাল গুণাগুন শেষ পুলেট করা হয় যাতে ফিউচারে বহু ডিম পাওয়া যায়; ভাল ডিম উৎপাদনের জন্য পুলেট পালন ও নির্বাচন অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

বাণিজ্যিক লেয়ার থেকে ডিম উৎপাদন

শতকরা ৫ ভাগ ডিম: বাণিজ্যিক পুলেট সাধারণত: ২০ সপ্তাহ বয়সের ভিতরে শতকরা ৫টি ডিম পাড়ে।
শতকরা ১০ ভাগ ডিম: ২১ সপ্তাহ বয়সে শতকরা ১০টি ডিম পাড়ে।

সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিম উৎপাদন: ২৬ সপ্তাহ থেকে ৩০ সপ্তাহের মেক্সিমাম সংখ্যক ডিম পাড়ে। অবশ্য বয়সের বিষয়টি ষ্ট্রেইন ভেদে তারতম্য থেকে পারে। সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিম পাড়তে চালু করার পর কিছুদিন স্হিতিশীল থাকে এবং পরবর্তী সময়ে ডিম উৎপাদনের হার খুবই সন্তপর্ণে ধীরে কমতে থাকে।

ডিমের স্হিতিশীল পর্যায়: ডিম বাড়ার সাথে সঙ্গে ডিমের আকৃতি বড় হতে থাকে এবং ৪০ সপ্তাহ বয়সের পর মুরগির ওজন বৃদ্ধি স্হিতিশীল হয় এবং ৫০ সপ্তাহ বয়সের পর ডিমের ভর স্হিতিশীল পর্যায়ে আসে।

বাড়ন্ত মুরগি পালন পদ্ধতি ও এগুলোর সুবিধা-অসুবিধা

অল-ইন অল-আউট পদ্ধতি:

খামারে এক ব্যাচ ছোট্ট শিশু পালন করে ডিম উৎপাদন চালু পর্যন্ত আর কোন বয়সের বাচ্চা পালন করা হয় না। প্রতি ব্যাচ বাচ্চা পালনের পর পরের ব্যাচ ছোট্ট শিশু পালনের পূর্বে হাতে প্রচুর সময় থাকে।

সুবিধা

ঘর পরিষ্কার, জীবাণুমুক্ত এবং পরিবর্তন করা যায়;
খামারে একই সাথে নানারকম বয়সের শিশু না থাকায় পরষ্পরের ভিতরে রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা থাকে না।
অসুবিধা

আরও পড়ুন   বার্ড ফ্লু প্রতিরোধে কিছু পরামর্শ

ডিম উৎপাদনের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা যায় না;
স্হানের অপব্যয় হয়।

মালটিপল রিয়ারিং পদ্ধতি

খামারে সেইম সঙ্গে বিভিন্ন শেডে বিভিন্ন বয়সের মুরগি পালন করা হয়। যেমন-
১) ব্রুডার শেডে বাচ্চা
২) গ্রোয়ার শেডে বাড়ন্ত শিশু ও পুলেট
৩) লেয়ার শেডে ডিম পাড়া মুরগি

সুবিধা

খামার প্রসারণ ও ডিম উৎপাদনের ধারাবহিকতা বজায় থাকে:
বিভিন্ন বয়সের মুরগি পালন করা যায়।
অসুবিধা

বিভিন্ন বয়সের মুরগি থাকায় রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা বেশি থাকে;
প্রতি ব্যাচ মুরগি পালন শেষে শেড সম্পূর্ণরুপে জীবাণুমুক্ত করা সম্ভব হয় না।

আইসোলেশন রিয়ারিং পদ্ধতি

ব্রুডারে ছোট বাচ্চা প্রতিপালনের পর স্বতন্ত্র গ্রোয়ার শেডে স্হানান্তর করা হয়।

সুবিধা

রোগ-জীবাণুর প্রসার ছাড় হয়;

স্বতন্ত্র ব্রুডার ঘর ব্যবহারের ফলে কম খরচে শিশু ব্রুডিং করা যায়।

অসুবিধা

রোগ বিস্তারের সম্ভাবনা ছাড় থাকলেও ছোট বাচ্চা স্হানান্তরের সময় কিছুটা ধাক্কা প্রস্তুত হয়।

সিজনাল রিয়ারিং পদ্ধতি

সিজন বা মৌসুমের ওপর নির্ভর করে বাচ্চা পালন করা হয়। সিজনাল ছোট বাচ্চা এমন সময় উদ্ভাবন করা হয় যেন বাড়ন্ত পুলেট অনেক কিরণ পেয়ে থাকে। সাধারণত: ৮ সপ্তাহ বয়স থেকে ১৮ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত পুলেটের কক্ষে ১২ থেকে ১৩ ঘন্টা শিখা প্রয়োজন। সিজনাল রিয়ারিং এমন সময় করা হয় যেন বাচ্চার বাড়ন্ত বয়স ডিসেম্বর মাস হয়।

সুবিধা

সিজনাল বা মৌসুমী বাচ্চা পর্যাপ্ত বেশী উৎপাদনশীল থাকে;
প্রাকৃতিক আলোর মাধ্যমে শিশু উৎপাদন করা হয় বলা হয়ে থাকে উদ্ভাবন খরচ কম হয়।

অসুবিধা

বছরে পুলেট মাত্র একবার করা যায়।
ঠোঁট কর্তনের মর্যাদা এবং পদ্ধতি

মুরগির ঠুকরা-ঠুকরি অফ করা;
খাদ্য অপচয় রোধ করা;
বাচ্চা মুরগির ৮ হতে ১০ দিন বয়সে ওষ্ঠ কাটা করা;
বাড়ন্ত বাচ্চার ৮ থেকে ১২ সপ্তাহ বয়সে উপরের ঠোঁট করা;
বাচ্চার নাকের ০.২ সেমি ও বাড়ন্ত মুরগির ০.৪৫ সেমি সম্মুখে উপরে ঠোঁট কাটা;
উভয় উপরের ঠোঁট আলাদা কাটতে হয়;
ঠোঁট কাটার জন্য – ক) ব্লক চিক ট্রিমিং মেশিন, খ) হ্যালো স্পিড ট্রিমিং মেশিন (গ) ডিবিকার ব্যবহার করা হয়।

কখন ঠোঁট কাটা কর্তব্য নয়

ভ্যাকসিন প্রদানের দুই দিন আগে বা পরে বা ভ্যাকসিন প্রদানের দিন বা ঐ দিন;
সালফার জাতীয় ঔষধ সেবনের দুই দিন প্রথমে বা পরে;
মুরগির ধাক্কা সৃষ্টি হলে;
আবহাওয়ার বদলানো বেশি হলে;
মুরগি ডিম পাড়তে আরম্ভ করলে।

ঠোঁট কাটার সময় সতর্কতা

ঠোঁট কাটার দুই থেকে তিন দিন পূর্ব থেকে পানিতে মিশিয়ে ভিটামিন ‘কে’ খাওয়ানো এবং কাটার পর কমপক্ষে এক থেকে দুই দিন তা তার ধারাবাহিকতা রক্ষা করা;
ঠোঁট কাটার যন্ত্র ভালোভাবে জীবাণুমুক্ত করা;
ব্লেডের ধার ও তাপমাত্রা পরীক্ষা করা;
মুরগির চোখের এবং জিহ্বার যেন কোন ক্ষতি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা;
দিনের মধ্যে ঠান্ডা সময়ে ওষ্ঠ কাটা;
অভিজ্ঞ টেশনিশিয়ান দিয়ে কাটা।

আরও পড়ুন   গাভীর খামার ব্যবস্থাপনা

ঠোঁট কাটার পরবর্তী পরিচর্যা

গভীর পাত্রে জল যোগাড় করা;
খাদ্যের সঙ্গে অল্প অতিরিক্ত প্রোটিন ব্যবহার করা।

বাড়ন্ত মুরগির খাদ্য ব্যবস্হাপনা

ডিম শুরু হওয়ার ২ সপ্তাহ আগে হতে খাদ্যের শতকরা ২ ভাগ ক্যালশিয়াম ইউজ করা উচিত;
ওজন কাঙিখত না হলে ম্যাক্সিমাম ৮ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত স্টার্টার রেশন প্রদান করা যায়;
পরবর্তীতে ১৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ২ ধাপ বা ৩ স্তরে খাদ্য প্রদান;
ডিম উদ্ভাবন শুরুর পর ৪ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত ফাস্ট খাওয়ার হিসাব বাড়তে থাকে
বয়সের পরিবর্তে ওজন অনুসারে খাদ্য প্রদান;
ডিম পাড়ার সময় ওজন বহু হলেও খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করা যায় না।

পানি ব্যবস্হাপনা

পানি খাওয়ার পরিমানের উপর মুরগির স্বাস্হ্য নির্ভর করে;
পানি প্রকৃত করার জন্য প্রতি লিটার পানিতে ০.৩ গ্রাম ব্লিচিং পাউডার মিশাতে হয়;
পানির পাত্রের জন্য নির্ধারিত স্হান নির্বাচন করতে হয়;
গ্রীষ্মকালে অতিরিক্ত গরমের সময় গভীর ঘন ঠান্ডা পানি যোগাড় করতে হয়।

পুলেটের ভর বৃদ্ধির কুফল

বাণিজ্যিক ভাল ব্যবস্হাপনায় মুরগি ১৮ হতে ১৯ সপ্তাহ বয়সে ডিম পাড়া আরম্ভ করে;
ওজন বেশি হলে চর্বি জমে ডিম পাড়া হ্রাস পায় যেতে পারে;
ডিমের আকার ছোট হয়;
ফ্লকের ভিতরে সমতার অপ্রাচুর্য হয়।

পুলেটের ওজন কমার কুফল

নিদ্ধারিত সময়ের পরে ডিম পাড়ে;
মুরগি দূর্বল হয় এবং মৃত্যুহার বহু হয়;
ডিম হার ছাড় হয়;
বয়স অনুযায়ী ফ্লকের একত্ব থাকে না।

পুলেটের ভর নিয়ন্ত্রণ
পুলেটের ওজন কম-বেশি হলে খাবারের পরিমাণ, আহারে আমিষের হার কম-বেশি করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়।

পুলেটের ব্যবস্হাআলোর কাল ও তীব্রতা বহু হলে
মুরগি ছাড় বয়সে ডিম পাড়া চালু করে;
ডিম পাড়ার সময় বেশি হয় না;
ডিমের আকার ছোট হয়;
খোলা কামরায় বাড়ন্ত মুরগির ঘরে রাত্রিকালীন শিখা প্রদান ক্ষতিকর এবং দিনের প্রাকৃতিক আলোই যথেষ্ট।

গুণগত মান সম্পন্ন পুলেটের বৈশিষ্ট্য

দেহ সুগঠিত
পালকে পরিপূর্ণ
সঠিক ওজন
পারষ্পারিক দৈহিক একত্ব বিশিষ্ট
উজ্জ্বল ঝুটি
উজ্জ্বল চক্ষু
সাদা চঞ্চল

সঠিক ভর বৃদ্ধি ব্যবস্হাপনা

১) বয়স এবং জাত অনুসারে খাদ্য প্রদানের মাধ্যমে সঠিক ভর বৃদ্ধি করা যায়;
২) খাবারে প্রয়োজনমতো ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন, এ্যামাইনো এসিড ও অন্যান্য খনিজ পদার্থ ইউজ করতে হবে;
৩. জল খাঁটি করার জন্য ব্লিচিং পাউডার বা ক্লোরিন ব্যবহার করতে হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে দিন

Comments are closed.

© All rights reserved © 2014 Ajkerkrishi.com