আজ শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
জন্মের পরে অনেক বাছুর খাদ্যের অভাবে রোগাক্রান্ত ও দুর্বল হয়ে পড়ে। এজন্য বাছুরকে নিয়মিত মায়ের দুধের পাশাপাশি সুষম ও দানাদার খাদ্য দিতে হবে। যেমন-
১. মায়ের দুধ
বাছুর জন্মের প্রথম ২০-৩০ দিন একটানা মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে৷
২. দুধ ও সুষমজাতীয় খাদ্য মিশিয়ে খাওয়ানো
বাছুরের জন্মের ১০-১৫ দিন পর থেকে মায়ের দুধের পাশাপাশি সুষম জাতীয় দানাদার খাবার খাওয়ানোর অভ্যাস করতে হবে৷ যেমনঃ গম ভাঙ্গা-৪০ গ্রাম, ভুট্টা ভাঙ্গা-৪০ গ্রাম, গমের ভূষি-২০ গ্রাম, লবণ-১ গ্রাম। শতকরা হারে এগলো খাওয়াতে হবে।
একই সময় থেকে দুধ ও সুষম খাবারের পাশাপাশি নরম ঘাস, লতা-পাতা, খড় ইত্যাদি খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে।
১. বাছুরের বয়স ৮ সপ্তাহ হলে প্রতিদিন ৫০০ গ্রাম দানাদার খাদ্য যেমন- গম ভাঙ্গা, ভুট্টা ভাঙ্গা, গমের ভুষি ইত্যাদি এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে কাঁচা ঘাস খাওয়াতে হবে৷
২. বাছুরের বয়স ৬ মাস হলে ঘাস, খড়, ইত্যাদির পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রতিদিন ২ কেজি হারে দানাদার খাদ্য দিতে হবে৷
৩. দৈনিক প্রচুর পরিমাণে কাঁচা ঘাস বা উন্নতমানের আশ জাতীয় ঘাস থাকলে দানাদার খাদ্য কম দিলেও চলে৷ প্রচুর পরিমাণে পানি, ৭-৭.৫ গ্রাম লবন ও খনিজ মিশ্রিত করে বাছুরকে সর্বদা খাওয়াতে হবে৷