বংশ বিস্তার তরমুজের বংশবিস্তার সাধারণত বীজ দ্বারাই করা হয়ে থাকে। জমি তৈরি প্রয়োজনমতো চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করতে হবে। জমি তৈরির পরম মাদা প্রস্তুত করতে হবে। মাদাতে সার
লটকন বাংলাদেশের অতি সুপরিচিত ফল। ফল গোলাকার ও পাকা অবস্থায় হলুদ। ফলের খোসা নরম ও পুরু। প্রতি ফলে তিনটি করে বীজ থাকে। উৎপাদনের পরিমাণ বেশি না হলেও দেশের সব
তাল (Palmyra palm) উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম : Borassus flabellifer ভূমিকা : তাল একটি অতি প্রাচীন অপ্রচতি ফল । ইহা Palmae পরিবারভুক্ত। ইহার গাছ একক কান্ড বিশিষ্ট এদেশে অতি পরিচিত একটি বৃৰ।
পুষ্টি মূল্য: ভিটামিন বি, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। ভেষজ গুণ: বোলতা, বিছে কামড়ালে এর পাতার রস ব্যবহার করা যায়। কাঁশি, পেটব্যাথা, টিউমার এবং গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধি দমনে লিচু ফল কার্যকর। উপযুক্ত জমি
পুষ্টিমূল্য: পাকা আম ক্যারোটিনে ভরপুর। এছাড়া প্রচুর পরিমানে খনিজ পদার্থ থাকে। ভেষজগুণ: আমের শুকনো মুকুল পাতলা পায়খানা, প্রস্রাবের জ্বালা উপশমে ব্যবহার করা যায়। আম লিভার ও যকৃতের জন্য উপকারি। ব্যবহার:
চুয়াডাঙ্গায় বিষমুক্ত পেয়ারা বাগান করে সফলতা পেয়েছেন অনেকে। ব্যবসায়ীরা বাগানে এসে কিনে নিয়ে যাচ্ছে পেয়ারা। বাজারে বিক্রিও হচ্ছে ভালো। এ পেয়ারা চাষ লাভজনক হওয়ায়, নতুন বাগান করার আগ্রহ দেখাচ্ছে অনেক
বেনাপোল সীমান্তের নাভারন কুলপালা গ্রামে এই প্রথম বানিজ্যিক ভাবে শুরু হয়েছে বেদানা চাষ। দেশীয় বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকার কারনে সৌখিন এক চাষী জাহাঙ্গীর এই ফল আবাদে বানিজ্যিক চাষ শুরু করেছেন।
চারা লাগানোর দুই বছর পরই নারিকেল ধরা শুরু হবে। নারিকেল ঝুলবে মাটিতে। গাছে না উঠেই হাত দিয়ে শিশুরাও নারিকেল পাড়তে পারবে। এমনকি দেশি জাতের চেয়ে এই নারিকেলের ফলন হবে চার
ভূমিকা আদিকাল থেকে মৌমাছি মানুষের নিকট অতি পরিচিত এক প্রকার ক্ষুদ্র, পরিশ্রমী ও উপকারী পতঙ্গ। সাধারণত দলবদ্ধভাবে বাস করে বলে এদেরকে সামাজিক পতঙ্গ বলা হয়। মৌমাছি থেকে আমরা মধু ও
আমরা সবাই জানি গাছ দিনে অক্সিজেন দেয়, আর রাতে কার্বন ডাই-অক্সাইড। কিন্তু এমন একটি গাছ আছে যা রাতে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিবর্তে অক্সিজেন দেয়। এই গাছ কিন্তু আমাদের চারপাশেই দেখতে পাই।