আসছে শীতকাল। এ সময় গরু ছাগল, হাঁস-মুরগিসহ অন্যান্য গবাদিপশু-পাখির নানান রকমের রোগবালাই হয়ে থাকে। গবাদিপশু পাখির শীতকালীন কিছু কমন রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে তুলে ধরেছেন বাংলাদেশ কৃষি
গরমে গবাদি পশু-পাখিরা মহা বিপদে। মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না বলে ওদের সমস্যাটা বেশি। কখনও টানা রোদ, কখনও জলের অভাবে প্রাণ ওষ্ঠাগত। গরমে অধিকাংশ জলাশয়ের জল শুকিয়ে এসেছে। গা
ইহা সকল বয়সের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার ভাইরাসজনিক একটি মারাত্মক অতি ছোঁয়াছে রোগ। লক্ষণঃ শরীরের তাপমাত্রা অতি বৃদ্ধি পায়। জিহ্বা, দাঁতের মাড়ি, সম্পূর্ণ মুখ গহ্বর, পায়ের ক্ষুরের মধ্যভাগে ঘা বা ক্ষত
মানুষের জন্য তৈরি অ্যান্টিবায়োটিকের অতিমাত্রায় যথেচ্ছ ব্যবহার চলছে হাঁস-মুরগি, মাছ ও গরু-ছাগলের খাবার উৎপাদনে। এতে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধক জীবাণু জন্মায় প্রাণীর শরীরে। এই অ্যান্টিবায়োটিক মাংসের মাধ্যমে আবার ঢুকছে মানুষের শরীরে, যা
গরু মোটাতাজাকরন প্রক্রিয়ায় ধারাবহিকভাবে যে সকল বিষয়গুলো সম্পন্ন করতে হব তা নিম্নরুপ। ০১. পশু নির্বাচন, ০২. কৃমিমুক্তকরন ও টিকা প্রদান , ০৩. পুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা এবং ০৪. বাজারজাতকরন। ০১.
জাতঃ ইহা একটি বিশেষ গোষ্ঠি, যাহার সদস্য সদস্যাবৃন্দ একই চারিত্রিক বৈশিষ্টের অধিকারী এবং ঐ চারিত্রিক বৈশিষ্টগুলি বংশ পরম্পরায় সমভাবে বিদ্যমান। গবাদি পশুর জাতকে সাধারণতঃ ৩টি উপায়ে বিভক্ত করা যায়। যথাঃ