লাউয়ের পাতার দাগ রোগ আক্রান্ত পাতায় গায়ে হলদে থেকে বাদামী রংগের ছোট ছোট দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে একাধিক দাগ একত্রিত হয়ে বড় দাগ হয় এবং পাতায় ছড়িয়ে পড়ে। ।
এ রোগ হলে গাছে হলুদ ও গাঢ় সবুজ ছোপ ছোপ মোজাইক করা পাতা দেখা দেয়। এর প্রতিকার হল: ১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা ২. জাপ পোকা ও সাদা
বেলের আঠা ঝড়া রোগ বা গামোসিস বেলের কান্ড বা মোটা ডালের কিছু জায়গা থেকে প্রথমে হালকা বাদামী বা গাঢ় বাদামী আঠা বা রস বের হতে দেখা যায় । বেশি
তরমুজের গোড়া পচা রোগ লক্ষণ আক্রান্ত চারার গোড়ার চারদিকে পানিভেজা দাগ দেখা যায় । গোড়ার সাদা ছত্রাকজালি ও অনেক সময় সরিষার মত ছত্রাকের অনুবীজ পাওয়া যায় । শিকড় পচে যায়,
এ রোগ হলে গাছ আস্তে আস্তে নেথিয়ে পড়ে । এর প্রতিকার হল: ১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা ২. কার্বেন্ডাজিম ১ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
এরা পাতার রস চুষে খায় তাই পাতা বিন্দু বিন্দু হলুদে দাগের মত হয়ে পড়ে সাদাটে হয়ে যায়।অতি ক্ষুদ্র মাকড় পাতার উল্টো দিকে দেখা দেয়।কখনও কখনও এরা এক যায়গায় ঘনভাবে জড়
প্রতিকার : আক্রান্ত পাতা কেটে নষ্ট করা বা পুড়ে ফেলা। আক্রান্ত গাছে কুপ্রাভিট 4 গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা। পরবর্তীতে যা যা করবেন না ১. একই জমিতে বার
লক্ষণ: আক্রান্ত গাছের পাতা হলুদ হতে থাকে। চারার গোড়া ও শিকড় পচে যায়, চারা নেতিয়ে পড়ে গাছ মারা যায় । প্রতিকার ১. আক্রান্ত গাছ অপসারণ করা ২. কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক
এ রোগ হলে গাছে কুচকানো ও কোঁকড়ানো পাতা দেখা দেয়। গাছের বৃদ্ধি থেমে যায়। এর প্রতিকার হল ১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা ২. ভাইরাসমুক্ত বীজ বা চারা ব্যবহার
এ রোগ হলে গাছে হলুদ ও গাঢ় সবুজ ছোপ ছোপ মোজাইক করা পাতা দেখা দেয়। পাতা কুচকে যায়। এর প্রতিকার হল ১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা ২. ভাইরাসমুক্ত