লক্ষণ: বোরনের ঘাটতি হলে কাঁঠালের ফলে আকার ছোট হয় ও আকার বিকৃতি ঘটে প্রতিকার: *বিঘা প্রতি ৮০০ গ্রাম হারে বোরন সার (১৭%) প্রয়োগ করা পরবর্তীতে যা যা করবেন না: ১
এ রোগে পাতায় বৈশিষ্টপূর্ণ দাগ দেখা যায়। এর প্রতিকার হল: ১. রোগমুক্ত বীজ ও চারা ব্যবহার করা ২. আক্রান্ত পাতা ও ডাল অপসারণ করা। ৩. ডা্ইথেন এম ৪৫ ছত্রাক নাশক
লক্ষণ : কান্ড ফেটে রস বা কষ বের হয়। প্রতিকার : আক্রান্ত বাকল চেছেঁ বোর্দ পেস্ট বা আলকাতরা লাগিয়ে দেয়া। অথবা কপার অক্সিক্লোরাইড স্প্রে
লেবুর আঠা ঝড়া রোগ কান্ড বা মোটা ডালের কিছু যায়গা থেকে প্রথমে হালকা বাদামী বা গাঢ় বাদামী আঠা বা রস বের হতে দেখা যায় । আস্তে আস্তে গাছ শুকাতে
ক্ষতির লক্ষণ এ রোগের আক্রমনে ফলে উচু দাগ পড়ে কখনও কখনও পাতা ও কান্ডে দাগ দেখা যায়। আক্রান্ত পাতার নিচের দিকে স্পর্শ করলে খসখসে লাগে।লেবুর পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকার আক্রমন এ
আমের চারা বা ছোট গাছে এর আক্রমন বেশি হয়। এর আক্রমনে গাছের শাখার মাথায় বা গিটে গুচ্ছ পাতা বের হয়। এর প্রতিকার হল ১. আক্রান্ত ডাল অপসারণ করা ২. চারা
এ রোগের আক্রমনণ গাছের শাখার মাথায় গুচ্ছ মুকুল বের হয়। অনেক সময় এত ঘন হয়ে মুকুল বের হয় যে মুকুল থেকে কোন ফল হয়না। প্রতিকার হল: ১. আক্রান্ত ডাল বা
আমের পাতায় কাল কোণাকৃতির দাগ দেখা যায় । কচি কান্ড ও ফলেও দাগ দেখা যায় । এর প্রতিকার হল: ১. বাগান পরিচর্যার সময় গাছ ক্ষতিগ্রস্থ না করা ২. জীবানুমুক্ত বীজ
আমের শোষক পোকা বা হোপার আকান্ত গাছের কাছে গেলে চটচট শব্দ পাওয়া যায় এবং পোকা গায়ে এসে পড়ে। শোষক পোকা কচি পাতা ও মুকুল থেকে রস চুষে খায় । আকান্ত
মিষ্টি কুমড়ার পাতা কোঁচকানো রোগ এ রোগ হলে গাছে হলুদ ও গাঢ় সবুজ ছোপ ছোপ মোজাইক করা পাতা দেখা দেয়। পাতা কুচকে যায়। এর প্রতিকার হল: ১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত