পাটের কালো পট্টি রোগ কালো পট্রি রোগের লক্ষণ প্রায় কান্ড পচা রোগের মতই। তবে এতে কান্ডে কাল রং এর বেষ্টনীর মত দাগ পড়ে। আক্রান্ত স্থানে ঘষলে হাতে কালো গুড়ার মত
পাটের বিছা পোকা দমন পাতার উল্টো পিঠের সবুজ অংশ খেয়ে পাতাকে সাদা পাতলা পর্দার মত করে ফেলে।এরা সারা মাঠে ছড়িয়ে পড়ে এবং পুরো পাতা খেয়ে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে।
জলাতংক মানুষসহ সকল গবাদিপশুর ভাইরাসজনিত একটি মারত্মক রোগ। আক্রান্ত পশুর লালাতে এ রোগজীবাণু থাকে এবং আক্রান্ত পশুর কামড়ে সুস্থ পশু বা মানুষ এ রোগ জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়। লক্ষণ দেখা
ক্ষুরা রোগ ইহা সকল বয়সের গরু-মহিষ ও ছাগল-ভেড়ার ভাইরাসজনিক একটি মারাত্মক অতি ছোঁয়াছে রোগ। লক্ষণঃ শরীরের তাপমাত্রা অতি বৃদ্ধি পায়। জিহ্বা, দাঁতের মাড়ি, সম্পূর্ণ মুখ গহ্বর, পায়ের ক্ষুরের মধ্যভাগে ঘা
পেয়ারার ফলছিদ্রকারি পোকা এ পোকা ফল ছিদ্র করে ফলের ভিতরে ঢুকে ফলের মাংসল অংশ খেতে থাকে এবং ফল ভেতরে পঁচে যায় । এর প্রতিকার হল: ১. ফল ব্যাগিং করা বা
ডালিমের এনথ্রাকনোজ রোগ ডালিমের এনথ্রাকনোজ হলে কচি পাতায় অনিয়মিত দাগ দেখা যায় । কচি ফল কাল হয়ে শুকিয়ে ফেটে যায় এবং কখনও কখনও ঝড়ে যায় । প্রতিকার: ১. সময়মত প্রুনিং
আদার কন্দ ছিদ্রকারি পোকা পোকার ডিম থেকে বের হওয়ার পর সদ্যজাত লার্ভা রাইজোম ছিদ্র করে ভেতরে ঢুকে এবং রাইজোমের অভ্যন্তরীণ অংশ খায়। আক্রান্ত গাছ হলুদ হয়ে যায়। পরবর্তীকালে রাইজোমে পচন
পেঁপের পটাশ সারের ঘাটতি পেঁপের পটাশ সার সমস্যার লক্ষণঃ পটাশের ঘাটতি হলে পেপের পুরাতন পাতার শিরার মধ্যবর্তী অংশ হলুদ হয়ে যায়। পাতা কিনারা থেকে শুকাতে শুরু করে আস্তে আস্তে
ভুট্টার ইক্ষু বিটল পোকা পোকা আক্রমণের লক্ষণঃ এ পোকা চারা গাছের মাটির নিচে গাছের অংশ বিশেষ বা শিকড় কেটে দেয় । পাতায় সারের ঘাটতি জনিত লক্ষণের ন্যায় পাতার পার্শ্বে হলুদ
ভুট্টার উঁড়চুঙ্গা পোকা পোকা আক্রমণের লক্ষণঃ ভূট্টার উঁড়চুঙ্গা (Mole cricket) মাটির নিচে সুড়ঙ্গ করে এবং গাছের সম্পুর্ন অংশ কেটে দেয় বা অংশিক কেটে ক্ষতি করে। আক্রমণের পূর্বে করণীয়ঃ ১. উত্তমরুপে