বাসক পাতা বাসক কথাটি অর্থ সুগন্ধকারক। এটি গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ। লোকের মুখে ঘুরে ঘুরে বাসকের নাম পরিণত হয়েছিল ‘বসায়।’ বাসকের অনেক গুণ। বাসকের ছাল, পাতা, রস সবই উপকারী। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বাসক পাতাকে নানা রোগ
সুস্থ, সুন্দর আর স্লিম অর্থাৎ চিরসবুজ থাকতে কে না চায়? সবুজ সবজি, শাক-পাতা খেয়ে খুব সহজেই তারুণ্য ধরে রাখা সম্ভব৷ সবজিতে রয়েছে ভিটামিন সি, ই, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, বিটা-ক্যারোটিন, অ্যান্টি -অক্সিডেন্টসহ
পাটশাকের চচ্চরি কিংবা ডাল দিয়ে পাটশাক খেতে ভালোবাসেন না, এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। বাজারে এখন প্রচুর পাটশাক পাওয়া যাচ্ছে। পাটশাকে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, লিপিড
ফলে মেশানো স্বাস্থের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর কেমিক্যালকে অনেকে ‘বিষ’-এর সঙ্গে তুলনা করেছেন। গ্রীষ্মকালীন ফল, বিশেষ করে রাসায়নিকমুক্ত আম পেতে ফলের বোঁটা শুষ্ক কি না, তা যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
ক্যান্সার ও ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধ ও নিরাময়ে প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কেমো থেরাপির মতো ব্যয়বহুল ও যন্ত্রণাময় চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়ার বিপরীতে ক্রমেই বাড়ছে
আম মৌসুমি ফল। এটা শুধু গ্রীষ্ম কালেই পাওয়া যায়। কাচা আম দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করা যায় এছাড়াও কাচা আম, মরিচ, লবণ ও কাসুন্দি দিয়ে মেখে খাওয়ার মজাই আলাদা। কাঁচা
টক স্বাদের পাকা অড়বড়ই ঝাল-লবণ দিয়ে মাখিয়ে খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। এছাড়া এই ফলটি দিয়ে আচার, জুস, জেলি, চাটনি ইত্যাদিও তৈরি করা হয়। অড়বড়ইয়ের রস ভিনেগার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
তাপদাহে শরীর থেকে পানিসহ নানা উপাদান বের হয়ে যায়। তাই খাদ্য তালিকায় রাখতে হয় এমন খাদ্য যেন, শরীর থেকে যা বের হয়ে যায় সঙ্গে সঙ্গে তা পূরণ করতে পারে। এক্ষেত্রেও
আমরা সবাই জানি গাছ দিনে অক্সিজেন দেয়, আর রাতে কার্বন ডাই-অক্সাইড। কিন্তু এমন একটি গাছ আছে যা রাতে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিবর্তে অক্সিজেন দেয়। এই গাছ কিন্তু আমাদের চারপাশেই দেখতে পাই।
খাদ্যাভাসে দেহের বিষাক্ত পদার্থ দূর দূষিত পদার্থ মিশ্রিত বাতাস গ্রহণ, নিজে বা পাশের কেউ ধুমপান কারী, বাজে খাদ্যাভ্যাস, অনিয়মিত ঘুম এবং দেহের সঠিক পরিচর্যা না করার কারণে আমাদের দেহে প্রবেশ